চিঠি মানে কাগজের সাদা সমুদ্রে কালো কালো অনুভূতির ঢেউ
চিঠি মানে কাগজের সাদা সমুদ্রে কালো কালো অনুভূতির ঢেউ। ইচ্ছেগুলোকে গাঙচিলের মতন উড়তে দেয়া। কিংবা ইচ্ছেমত ক্যানভাসে মনের নির্যাসগুলোকে অক্ষরবদ্ধ করা।

চিঠির প্রচলন সেইইই প্রাচীনকাল থেকেই। এইতো কদিন আগেই চিঠি ছিল প্রধান যোগাযোগের মাধ্যম। আনন্দ বেদনার কত আবেগ বইতো সেই চিঠিতে। পিঠে চিঠির বস্তা ঝুলিয়ে রোদ, বৃষ্টি, ঝড়, রাত, দিন উপেক্ষা করে ছুটে চলত রানার। আর সেই চিঠির জন্য প্রিয়জনদের সেকি অধীর অপেক্ষা।
খামে বন্দী বাবা-মায়ের কাছে সন্তানের, সন্তানের কাছে বাবা-মায়ের, বন্ধুর কাছে বন্ধুর, প্রেয়সীর কাছে লিখা চিঠিগুলো ভালোলাগা ভালোবাসার পাশাপাশি প্রিয়জনদের স্পর্শও বয়ে নিয়ে যায়। কিছু কিছু চিঠি বারবার খুলে পড়তে যে ভালো লাগা ছিল সেসব অনুভূতির তুলনা হয় না।
সময়ের সাথে পায়রার পায়ে বেঁধে, ঘোড়ার গাড়িতে, বাষ্পচালিত জাহাজে, ট্রেনে, উড়োজাহাজেও চিঠির আদানপ্রদান হতো। সে কথা অল্প বিস্তর সবাই জানি। অথচ সময়ের বিবর্তনে খামে বন্দী সেই চিঠির কথাগুলোই আটকে গেছে মোবাইল আর কম্পিউটারের কৃত্রিম আলোর পর্দায়। চিঠির সেই আবেদন আজ নতুন প্রজন্মের কাছে অজানা।
শুধু যোগাযোগ মাধ্যম নয় সাহিত্যের ক্ষেত্রেও কী অপরিসীম এক দাপুটে জায়গা আছে চিঠির। কিন্তু আফসোস আমরা দিনকে দিন চিঠিকে কেবল দূরেই ঠেলে দিচ্ছি। কেবল পর করে দিচ্ছি। তাইতো অভিমানে হারিয়ে যাচ্ছে চিঠি।
সেই গর্ব করার বিষয় আমাদের পত্র সাহিত্য কে ফিরিয়ে আনার ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে হিমু পরিবহণ দ্বিতীয় বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘‘ডাকপিয়ন-২’’ শিরোনামে একটি চিঠি উৎসবের।
চিঠি উৎসবে অংশগ্রহণ করতে হলে হাতে লেখা চিঠি পাঠিয়ে দিন আমাদের কাছে।
নিয়মাবলীঃ
১। হাতে লেখা যেকোনো ধরণের চিঠি পাঠাতে পারবেন।
২। একেবারেই নতুন অথবা পুরোনো দিনের কোনো চিঠি এবং কারও কাছে লেখা খোলা চিঠিও পাঠাতে পারবেন।
৩। A4 সাইজের কাগজের একপৃষ্ঠায় লিখে পাঠাতে হবে। চিঠি দীর্ঘ হলে একাধিক পাতা ব্যবহার করতে হবে, তবে এক পৃষ্ঠায় শেষ হলে সবচেয়ে ভালো হয়। এক পাতার দুই পৃষ্ঠাতেই লিখলে সে চিঠি গ্রহণযোগ্য হবেনা।
৪। একজন সর্বোচ্চ একটি চিঠি পাঠাতে পারবেন।
৫। হাতের লেখা যথাসম্ভব সুন্দর ও স্পষ্ট হতে হবে।
৬। নাম প্রকাশ করতে না চাইলে ছদ্মনাম ব্যবহার করতে পারেন।
৭। অবশ্যই আপনার নাম, বয়স, পেশা, মোবাইল নম্বর সহ পূর্ণ ঠিকানা স্পষ্ট করে লিখে দিবেন। চিঠি পাঠিয়ে ইভেন্টে কমেন্ট করুন।
৮। চিঠি পাঠানোর পর অবশ্যই কল দিয়ে জানাবেন।
চিঠি পাঠানোর ঠিকানাঃ
৯১ বসির উদ্দিন রোড, কলাবাগান, ঢাকা-১২০৭
মোবাইল নম্বর: ০১৭১০-২৫১৯৪৬
আমাদের কাছে চিঠি পৌঁছানোর শেষ সময়- ৩০এপ্রিল ২০১৯ ।
আপনাদের পাঠানো চিঠিগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত চিঠি সমূহ আগামী ৩-৪মে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের চিত্রশালায় সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শিত হবে।
এছাড়াও নির্বাচিত ৩০টি চিঠি বই আকারে প্রকাশিত হবে এবং সেরা ১০ চিঠি দাতা পুরস্কার হিসাবে পাবেন বই।
প্রয়োজনে:
০১৮৭৬-৩৭৬২৬২
০১৭১০-২৫১৯৪৬

চিঠির প্রচলন সেইইই প্রাচীনকাল থেকেই। এইতো কদিন আগেই চিঠি ছিল প্রধান যোগাযোগের মাধ্যম। আনন্দ বেদনার কত আবেগ বইতো সেই চিঠিতে। পিঠে চিঠির বস্তা ঝুলিয়ে রোদ, বৃষ্টি, ঝড়, রাত, দিন উপেক্ষা করে ছুটে চলত রানার। আর সেই চিঠির জন্য প্রিয়জনদের সেকি অধীর অপেক্ষা।
খামে বন্দী বাবা-মায়ের কাছে সন্তানের, সন্তানের কাছে বাবা-মায়ের, বন্ধুর কাছে বন্ধুর, প্রেয়সীর কাছে লিখা চিঠিগুলো ভালোলাগা ভালোবাসার পাশাপাশি প্রিয়জনদের স্পর্শও বয়ে নিয়ে যায়। কিছু কিছু চিঠি বারবার খুলে পড়তে যে ভালো লাগা ছিল সেসব অনুভূতির তুলনা হয় না।
সময়ের সাথে পায়রার পায়ে বেঁধে, ঘোড়ার গাড়িতে, বাষ্পচালিত জাহাজে, ট্রেনে, উড়োজাহাজেও চিঠির আদানপ্রদান হতো। সে কথা অল্প বিস্তর সবাই জানি। অথচ সময়ের বিবর্তনে খামে বন্দী সেই চিঠির কথাগুলোই আটকে গেছে মোবাইল আর কম্পিউটারের কৃত্রিম আলোর পর্দায়। চিঠির সেই আবেদন আজ নতুন প্রজন্মের কাছে অজানা।
শুধু যোগাযোগ মাধ্যম নয় সাহিত্যের ক্ষেত্রেও কী অপরিসীম এক দাপুটে জায়গা আছে চিঠির। কিন্তু আফসোস আমরা দিনকে দিন চিঠিকে কেবল দূরেই ঠেলে দিচ্ছি। কেবল পর করে দিচ্ছি। তাইতো অভিমানে হারিয়ে যাচ্ছে চিঠি।
সেই গর্ব করার বিষয় আমাদের পত্র সাহিত্য কে ফিরিয়ে আনার ক্ষুদ্র প্রয়াস হিসাবে হিমু পরিবহণ দ্বিতীয় বারের মতো আয়োজন করতে যাচ্ছে ‘‘ডাকপিয়ন-২’’ শিরোনামে একটি চিঠি উৎসবের।
চিঠি উৎসবে অংশগ্রহণ করতে হলে হাতে লেখা চিঠি পাঠিয়ে দিন আমাদের কাছে।
নিয়মাবলীঃ
১। হাতে লেখা যেকোনো ধরণের চিঠি পাঠাতে পারবেন।
২। একেবারেই নতুন অথবা পুরোনো দিনের কোনো চিঠি এবং কারও কাছে লেখা খোলা চিঠিও পাঠাতে পারবেন।
৩। A4 সাইজের কাগজের একপৃষ্ঠায় লিখে পাঠাতে হবে। চিঠি দীর্ঘ হলে একাধিক পাতা ব্যবহার করতে হবে, তবে এক পৃষ্ঠায় শেষ হলে সবচেয়ে ভালো হয়। এক পাতার দুই পৃষ্ঠাতেই লিখলে সে চিঠি গ্রহণযোগ্য হবেনা।
৪। একজন সর্বোচ্চ একটি চিঠি পাঠাতে পারবেন।
৫। হাতের লেখা যথাসম্ভব সুন্দর ও স্পষ্ট হতে হবে।
৬। নাম প্রকাশ করতে না চাইলে ছদ্মনাম ব্যবহার করতে পারেন।
৭। অবশ্যই আপনার নাম, বয়স, পেশা, মোবাইল নম্বর সহ পূর্ণ ঠিকানা স্পষ্ট করে লিখে দিবেন। চিঠি পাঠিয়ে ইভেন্টে কমেন্ট করুন।
৮। চিঠি পাঠানোর পর অবশ্যই কল দিয়ে জানাবেন।
চিঠি পাঠানোর ঠিকানাঃ
৯১ বসির উদ্দিন রোড, কলাবাগান, ঢাকা-১২০৭
মোবাইল নম্বর: ০১৭১০-২৫১৯৪৬
আমাদের কাছে চিঠি পৌঁছানোর শেষ সময়- ৩০এপ্রিল ২০১৯ ।
আপনাদের পাঠানো চিঠিগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত চিঠি সমূহ আগামী ৩-৪মে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের চিত্রশালায় সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শিত হবে।
এছাড়াও নির্বাচিত ৩০টি চিঠি বই আকারে প্রকাশিত হবে এবং সেরা ১০ চিঠি দাতা পুরস্কার হিসাবে পাবেন বই।
প্রয়োজনে:
০১৮৭৬-৩৭৬২৬২
০১৭১০-২৫১৯৪৬
Post a Comment