মেয়েদের সচেতনতাই লিখলাম
–তোমার একটা পিক দাও তো।
–কেন কি করবে?
–তোমায় দেখবো আমি।
–আমায় তো তুমি না দেখেই ভালোবেসে
ফেলেছিলে।এখন আর দেখে কি হবে?
–জানি না তাও দেখবো।
.
.
নীলা আর নীল এর পরিচয় ফেসবুক এর
মাধ্যমে কিছু দিন চ্যাট করার পরই একজনের
আরেক জনকে ভালো লেগে যায়।
তারপর নীল প্রথম নীলাকে ভালোবাসার
কথা বলে।নীলা বলেছিল, “আমি তো দেখতে
ভালো না,তোমার ভালো লাগবেনা”।তাও
কেন ভালোবাসো?
কিন্তু নীল এসব কিছু শুনেনি।সে বলেছে
আমি তোমার চেহারাকে না, তোমাকে
ভালোবাসি।শুধু তোমাকেই ভালোবাসি।
→
রিলেশন হবার কয়েক দিন পর নীলার পিক
চাচ্ছে আজ নীল। নীলাও তার পিক দিল।
কিন্তু নীলাকে দেখার পর নীল এর আর
ভালো লাগলো না,সে ভাবলো এই মেয়েকে
নিয়ে সবার সাথে মিশা যাবে না।সবার
সামনে তার মাথা নিচু হতে হবে।নীলা যে
খুব খারাপ তা নয় তবে নীল এর সাথে তার
পরিবারের সাথে যায় না এটা।
→
তারপর নীলাকে একটা ম্যাসেজ দেয়….
↓
“সরি নীলা,আমার সাথে তোমায় মানায়
না,আমার জন্য আরো সুন্দরী মেয়ে
লাগবে।তোমার লেভেল এর কোন ছেলেকে
তুমি বিয়ে করে নিও”!
→→
এরপর নীল আর নীলার সাথে যোগাযোগ
করে নি।ফেসবুক আইডি, মোবাইল নাম্বার সব
চেঞ্জ করে ফেলে।
_____________↓
কয়েক বছর পর……..
নীল একটা প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ে।
এখানে নতুন একটা মেয়ে ভর্তি হয়েছে।
মেয়েটি দেখতে অনেক সুন্দর।যে দেখে সে ই
ভালোবাসতে চায় এই
মেয়েকে।নীল অবশ্য একটু বেশিই
ভালোবেসে ফেলেছে এই মেয়েকে।
একদিন ভার্সিটির ক্যাম্পাসে:-
–এই মেঘ,দাড়াও!
-হুম,বলেন?
–আমি তোমাকে ভালোবাসি!!
-আমাকে না আমার সৌন্দর্য কে?
–আমি তোমাকেই ভালোবাসি প্রথম দিন
থেকেই।তোমার চেহারাকে না।
-ও,তাই?
–হুম,আর ভালোবাসা চেহারা না মন দিয়ে হয়!
-ওহ,কিন্তু আমার জন্য আপনি যোগ্য না!
–মানে কি?
–আমার জন্য আপনার চেয়ে ভালো,সুন্দর,আর
হ্যান্ডসাম ছেলে লাগবে। আমার ফ্যামিলির
সাথে আপনাকে মানায় না।
,
,
কথাটা বলেই মেঘ চলে গেল।নীল দাঁড়িয়ে
রইলো।ভাবতেছে নীলার কথা।আজ তার
যেমন কষ্ট লাগছে নীলার ও তেমন ই কষ্ট
সেদিন লেগেছিল হয়ত।
হঠাৎ পিছন থেকে মেঘ এর এক বান্ধবী এসে
নীলকে ডাক দিল,
–ভাইয়া কি নীলার কথা ভাবছেন?
–হ্যা,কিন্তু তুমি কিভাবে জানলে?
–আপনি যাকে মেঘ বলে জানেন,সে ই আসল
নীলা।
–তুমি কিভাবে জানলা?
-ভার্সিটিতে আপনাকে দেখেই ও চিনতে
পারে। কারন,ফেসবুকে আপনার পিক ছিল।পরে
আমায় সব বলেছে।
–তাহলে ওই দিন ওই পিক কার ছিল?
–ওইটা,ওদের কাজের মেয়ের পিক ছিল।
আপনাকে টেস্ট করার জন্য সেদিন নিজের
পিক না দিয়ে অন্য মেয়ের দিয়েছিল।
–কেন কেন?
-ও দেখতে চেয়েছিল, আপনি কি সত্যিই ওকে
ভালোবাসেন,নাকি অন্য কিছুকে।
কথাটা বলে মেয়েটাও চলে গেল।
↓
রাস্তায় নীলা ভাবতেছে…..
নীল দের মত ছেলেদের ভালোবাসা যায়
না।তাঁরা মেয়েদের নিয়ে খেলা করে।
কালকে ওর চেয়ে সুন্দরী আর স্মার্ট মেয়ে
পেলে যে সেটার কাছে চলে যাবে না তার
কোন নিশ্চয়তা নাই।
.
শিক্ষা:অন্তরালে ঘটে যাওয়া হাজারো
ঘটনার
এটি একটি।
.
মেয়েদের সচেতনতাই লিখলাম পোস্টই কেমন লেগেছে কমন করুন সবাই
😍😍😍😍😍😍
–কেন কি করবে?
–তোমায় দেখবো আমি।
–আমায় তো তুমি না দেখেই ভালোবেসে
ফেলেছিলে।এখন আর দেখে কি হবে?
–জানি না তাও দেখবো।
.
নীলা আর নীল এর পরিচয় ফেসবুক এর
মাধ্যমে কিছু দিন চ্যাট করার পরই একজনের
আরেক জনকে ভালো লেগে যায়।
তারপর নীল প্রথম নীলাকে ভালোবাসার
কথা বলে।নীলা বলেছিল, “আমি তো দেখতে
ভালো না,তোমার ভালো লাগবেনা”।তাও
কেন ভালোবাসো?
কিন্তু নীল এসব কিছু শুনেনি।সে বলেছে
আমি তোমার চেহারাকে না, তোমাকে
ভালোবাসি।শুধু তোমাকেই ভালোবাসি।
→
রিলেশন হবার কয়েক দিন পর নীলার পিক
চাচ্ছে আজ নীল। নীলাও তার পিক দিল।
কিন্তু নীলাকে দেখার পর নীল এর আর
ভালো লাগলো না,সে ভাবলো এই মেয়েকে
নিয়ে সবার সাথে মিশা যাবে না।সবার
সামনে তার মাথা নিচু হতে হবে।নীলা যে
খুব খারাপ তা নয় তবে নীল এর সাথে তার
পরিবারের সাথে যায় না এটা।
→
তারপর নীলাকে একটা ম্যাসেজ দেয়….
↓
“সরি নীলা,আমার সাথে তোমায় মানায়
না,আমার জন্য আরো সুন্দরী মেয়ে
লাগবে।তোমার লেভেল এর কোন ছেলেকে
তুমি বিয়ে করে নিও”!
→→
এরপর নীল আর নীলার সাথে যোগাযোগ
করে নি।ফেসবুক আইডি, মোবাইল নাম্বার সব
চেঞ্জ করে ফেলে।
_____________↓
কয়েক বছর পর……..
নীল একটা প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ে।
এখানে নতুন একটা মেয়ে ভর্তি হয়েছে।
মেয়েটি দেখতে অনেক সুন্দর।যে দেখে সে ই
ভালোবাসতে চায় এই
মেয়েকে।নীল অবশ্য একটু বেশিই
ভালোবেসে ফেলেছে এই মেয়েকে।
একদিন ভার্সিটির ক্যাম্পাসে:-
–এই মেঘ,দাড়াও!
-হুম,বলেন?
–আমি তোমাকে ভালোবাসি!!
-আমাকে না আমার সৌন্দর্য কে?
–আমি তোমাকেই ভালোবাসি প্রথম দিন
থেকেই।তোমার চেহারাকে না।
-ও,তাই?
–হুম,আর ভালোবাসা চেহারা না মন দিয়ে হয়!
-ওহ,কিন্তু আমার জন্য আপনি যোগ্য না!
–মানে কি?
–আমার জন্য আপনার চেয়ে ভালো,সুন্দর,আর
হ্যান্ডসাম ছেলে লাগবে। আমার ফ্যামিলির
সাথে আপনাকে মানায় না।
,
,
কথাটা বলেই মেঘ চলে গেল।নীল দাঁড়িয়ে
রইলো।ভাবতেছে নীলার কথা।আজ তার
যেমন কষ্ট লাগছে নীলার ও তেমন ই কষ্ট
সেদিন লেগেছিল হয়ত।
হঠাৎ পিছন থেকে মেঘ এর এক বান্ধবী এসে
নীলকে ডাক দিল,
–ভাইয়া কি নীলার কথা ভাবছেন?
–হ্যা,কিন্তু তুমি কিভাবে জানলে?
–আপনি যাকে মেঘ বলে জানেন,সে ই আসল
নীলা।
–তুমি কিভাবে জানলা?
-ভার্সিটিতে আপনাকে দেখেই ও চিনতে
পারে। কারন,ফেসবুকে আপনার পিক ছিল।পরে
আমায় সব বলেছে।
–তাহলে ওই দিন ওই পিক কার ছিল?
–ওইটা,ওদের কাজের মেয়ের পিক ছিল।
আপনাকে টেস্ট করার জন্য সেদিন নিজের
পিক না দিয়ে অন্য মেয়ের দিয়েছিল।
–কেন কেন?
-ও দেখতে চেয়েছিল, আপনি কি সত্যিই ওকে
ভালোবাসেন,নাকি অন্য কিছুকে।
কথাটা বলে মেয়েটাও চলে গেল।
↓
রাস্তায় নীলা ভাবতেছে…..
নীল দের মত ছেলেদের ভালোবাসা যায়
না।তাঁরা মেয়েদের নিয়ে খেলা করে।
কালকে ওর চেয়ে সুন্দরী আর স্মার্ট মেয়ে
পেলে যে সেটার কাছে চলে যাবে না তার
কোন নিশ্চয়তা নাই।
.
শিক্ষা:অন্তরালে ঘটে যাওয়া হাজারো
ঘটনার
এটি একটি।
.
মেয়েদের সচেতনতাই লিখলাম পোস্টই কেমন লেগেছে কমন করুন সবাই
😍😍😍😍😍😍
Post a Comment