নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শ্রেষ্ঠতম-সুন্দর আকৃতিতে।’ [সুরা তীন : আয়াত-৪]
তোমরা যারা সুন্দর অসুন্দরের ব্যাখা করো, কালো চামড়ার মানুষদের প্রতি তোমাদের বড্ড অনীহা কাজ করে! বিরক্তিতে তোমাদের মুখমণ্ডল ছেয়ে যায়, তাদের যতসম্ভব এড়িয়ে চলো! কিন্তু তোমরা কি জানো? তোমাদের সৃষ্টিকর্তা কি বলেছেন!
তিনি পবিত্র আল-কোরআনে বলেছেন,
নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শ্রেষ্ঠতম-সুন্দর আকৃতিতে।’ [সুরা তীন : আয়াত-৪]
বস্তুত সত্য এই যে, প্রতিটি মানুষ কোন না কোন অর্থে সুন্দর।
কারোর চোখ সুন্দর,কারোর চুল,কারোর হাসি, অথবা কারোর গায়ের রঙ!
তবে সবথেকে বেশি সুন্দর হওয়া জরুরী মানুষের মন। যার মন সুন্দর তার মানসিকতা সুন্দর তাই নয় কি?
আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব হলো মানুষ! মহান আল্লাহ
বলেছেন সুরা বনীঈসরাইলে,
"নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, আমি তাদের স্থলে ও জলে চলাচলের বাহন দান করেছি! তাদের উত্তম জীবনোপকরণ প্রদান করেছি এবং তাদের অনেক সৃষ্ট বস্তুর ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।” [সূরা বনি ইসরাইল : ৭০]
যেখানে আল্লাহ নিজে মানুষকে শ্রেষ্টত্ব দান করেছেন। সেখানে তুমি আমি কিভাবে সুন্দর অসুন্দরের ব্যাখা প্রদান করি। একজন কুৎসিত কদাকার দেখতে মানুষটিও কিন্তু আশরাফুল মাখলুকাতের শামিল।
তুমি আমি আদম সন্তান তেমনি সেই কুৎসিত কদাকার মানুষটিও।
তুমি অনেক সুন্দর, তোমায় দেখে নজর ফেরানো দায়। ঠিক তোমারই বন্ধু দেখতে কালো, মোটা, বেটে তাই বলে তাকে দেখে অবহেলা করোনা হাসাহাসিতে মেতে উপহাস করোনা। তোমার বন্ধুটির ও হয়তো কোন না কোন গুন আছে যা তোমার নেই। তার সেই গুনের দিক থেকে তুমি কি তার কাছে যোগ্যহীন নও।
হে মানুষ কিসে তোমার এত অহংকার যেখানে তুমি তোমার সৃষ্টিতে অক্ষম। অথচ যে তোমায় সৃষ্টি করেছেন তার সৃষ্টিতে কটুক্তি করতে তোমার বোকা মস্তিষ্ক সর্বদা প্রস্তুত ও সক্ষম।
এছাড়াও পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ সর্তকবানী দিয়েছেন তিনি বলেছেন,
“হে মুমিনগণ! কোন পুরুষ যেন অপর কোন পুরুষকে বিদ্রুপ না করে। কেননা তারা তাদের চেয়ে উত্তম হতে পারে।
এবং কোন নারী অপর কোন নারীকেও যেন বিদ্রুপ না করে, কেননা তারা তাদের চেয়ে উত্তম হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। ঈমান আনার পরে মন্দ নামে ডাকা গর্হিত কাজ। যারা এ ধরনের আচরণ পরিত্যাগ করে না তারাই অত্যাচারী।’’ [সূরা হুজুরাত : ১১]
অতএব ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষকে খারাপ নামে ডাকা অথবা কাউকে বিদ্রুপ করা উচিত নয়। বরং এর পরিবর্তে সুন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের সুনাম, মর্যাদা অক্ষত রাখার জন্য যথাযথ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা শারীরিক ভাবে বিকলাঙ্গ। কেউ চোখে দেখেনা তাদের আমরা অন্ধ বলি,কারোর পা নেই আমরা তাদের খোঁড়া ডাকি, আবার অনেকেই কানে শুনেনা তাদের বয়ড়া বলে ডাকি, আবার অনেকেই প্রতিবন্ধী বলে ডাকি। কিন্ত এজাতীয় নামে ডাকা ইসলামে নিষেধ। প্রতিটি মানুষের নাম আছে পরিচয় আছে। তাকে তার সেই পরিচয়ের মর্যাদা এবং সেই নামেই ডাকা উচিত।
সাদা ধবধবে চামড়ার মানুষটিকেও আল্লাহ বানিয়েছেন। আবার কালো বর্নের মানুষটিকেও আল্লাহই বানিয়েছেন। তাই আমাদের কাউকে উপহাসিত করার অধিকার নেই।
কে জানে আজকের এই রুপচেহারা কালকের সূর্যোদয় হবার আগেই বিলিন হয়ে যেতে পারে।
যারা একে অপরকে নিয়ে কটুক্তি উপহাস করে তাদের জন্য পবিত্র কোরআনের মহান আল্লাহর এই একটি বাক্যই কি যথেষ্ট নয়?
নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শ্রেষ্ঠ-সুন্দর আকৃতিতে।’ [সুরা তীন : আয়াত-৪]
তিনি পবিত্র আল-কোরআনে বলেছেন,
নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শ্রেষ্ঠতম-সুন্দর আকৃতিতে।’ [সুরা তীন : আয়াত-৪]
বস্তুত সত্য এই যে, প্রতিটি মানুষ কোন না কোন অর্থে সুন্দর।
কারোর চোখ সুন্দর,কারোর চুল,কারোর হাসি, অথবা কারোর গায়ের রঙ!
তবে সবথেকে বেশি সুন্দর হওয়া জরুরী মানুষের মন। যার মন সুন্দর তার মানসিকতা সুন্দর তাই নয় কি?
আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব হলো মানুষ! মহান আল্লাহ
বলেছেন সুরা বনীঈসরাইলে,
"নিশ্চয়ই আমি আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, আমি তাদের স্থলে ও জলে চলাচলের বাহন দান করেছি! তাদের উত্তম জীবনোপকরণ প্রদান করেছি এবং তাদের অনেক সৃষ্ট বস্তুর ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি।” [সূরা বনি ইসরাইল : ৭০]
যেখানে আল্লাহ নিজে মানুষকে শ্রেষ্টত্ব দান করেছেন। সেখানে তুমি আমি কিভাবে সুন্দর অসুন্দরের ব্যাখা প্রদান করি। একজন কুৎসিত কদাকার দেখতে মানুষটিও কিন্তু আশরাফুল মাখলুকাতের শামিল।
তুমি আমি আদম সন্তান তেমনি সেই কুৎসিত কদাকার মানুষটিও।
তুমি অনেক সুন্দর, তোমায় দেখে নজর ফেরানো দায়। ঠিক তোমারই বন্ধু দেখতে কালো, মোটা, বেটে তাই বলে তাকে দেখে অবহেলা করোনা হাসাহাসিতে মেতে উপহাস করোনা। তোমার বন্ধুটির ও হয়তো কোন না কোন গুন আছে যা তোমার নেই। তার সেই গুনের দিক থেকে তুমি কি তার কাছে যোগ্যহীন নও।
হে মানুষ কিসে তোমার এত অহংকার যেখানে তুমি তোমার সৃষ্টিতে অক্ষম। অথচ যে তোমায় সৃষ্টি করেছেন তার সৃষ্টিতে কটুক্তি করতে তোমার বোকা মস্তিষ্ক সর্বদা প্রস্তুত ও সক্ষম।
এছাড়াও পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ সর্তকবানী দিয়েছেন তিনি বলেছেন,
“হে মুমিনগণ! কোন পুরুষ যেন অপর কোন পুরুষকে বিদ্রুপ না করে। কেননা তারা তাদের চেয়ে উত্তম হতে পারে।
এবং কোন নারী অপর কোন নারীকেও যেন বিদ্রুপ না করে, কেননা তারা তাদের চেয়ে উত্তম হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। ঈমান আনার পরে মন্দ নামে ডাকা গর্হিত কাজ। যারা এ ধরনের আচরণ পরিত্যাগ করে না তারাই অত্যাচারী।’’ [সূরা হুজুরাত : ১১]
অতএব ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষকে খারাপ নামে ডাকা অথবা কাউকে বিদ্রুপ করা উচিত নয়। বরং এর পরিবর্তে সুন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের সুনাম, মর্যাদা অক্ষত রাখার জন্য যথাযথ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা শারীরিক ভাবে বিকলাঙ্গ। কেউ চোখে দেখেনা তাদের আমরা অন্ধ বলি,কারোর পা নেই আমরা তাদের খোঁড়া ডাকি, আবার অনেকেই কানে শুনেনা তাদের বয়ড়া বলে ডাকি, আবার অনেকেই প্রতিবন্ধী বলে ডাকি। কিন্ত এজাতীয় নামে ডাকা ইসলামে নিষেধ। প্রতিটি মানুষের নাম আছে পরিচয় আছে। তাকে তার সেই পরিচয়ের মর্যাদা এবং সেই নামেই ডাকা উচিত।
সাদা ধবধবে চামড়ার মানুষটিকেও আল্লাহ বানিয়েছেন। আবার কালো বর্নের মানুষটিকেও আল্লাহই বানিয়েছেন। তাই আমাদের কাউকে উপহাসিত করার অধিকার নেই।
কে জানে আজকের এই রুপচেহারা কালকের সূর্যোদয় হবার আগেই বিলিন হয়ে যেতে পারে।
যারা একে অপরকে নিয়ে কটুক্তি উপহাস করে তাদের জন্য পবিত্র কোরআনের মহান আল্লাহর এই একটি বাক্যই কি যথেষ্ট নয়?
নিশ্চয় আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শ্রেষ্ঠ-সুন্দর আকৃতিতে।’ [সুরা তীন : আয়াত-৪]
#SaveAqsa
ReplyDelete#SaveMuslims
#bangladeshstandswithpalestine #FreePalestine
#AlAqsaMosque
#IsraeliAttackonAlAqsa
#IsraeliTerrorism
#AlAqsaUnderAttack
#savepalestine
#savethemuslims
#StopTerrorismAgainstMuslims
#AlAqsa
#StopConspiracyAgainstIslam #stopIsraeliTerrorism
#PalestinianLivesMatter
#PalestineWillBeFree