ব্রণ দূর করতে টিনেজারদের জন্য ৫টি টিপস
জ্ঞান ও প্রযুক্তির অনেক উন্নতি হয়েছে, সমাজ ব্যবস্থায় এসেছে অনেক পরিবর্তন। টিনেজাররা এখন অনেক আধুনিক হয়ে এলেও একটি দিক দিয়ে তারা আগের মতোই সমস্যায় আছে, আর তা হলো ব্রণ বা অ্যাকনে। বয়ঃসন্ধিকালে মুখের ত্বকে প্রবল ব্রণের প্রকোপে ভোগে বেশিরভাগ তরুণ তরুণী। এ সমস্যায় আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ ভুগলে জেনে রাখতে পারেন এই ৫টি টিপস-
১) ব্রণের সহজলভ্য কিছু প্রতিকার ব্যবহার করতে পারেন
ব্রণ দূর করার জন্য প্রচলিত কিছু ফেসওয়াশ, স্ক্রাব বা অ্যাকনি ট্রিটমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে দেখতে পারেন যেগুলোর জন্য ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন দরকার হয়না। বেশ কমদামেই কিনতে পারেন এসব ফেসওয়াশ। অনেকে ভাবেন দাম বেশি হলে সেগুলো বেশি কার্যকর হবে, আসলে কিন্তু তা নয়।
২) ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন
অল্প কিছু ব্রণের জন্য ঘরোয়া উপায়গুলো বেশি কাজে লাগে। যেমন টি ট্রি অয়েল ব্রণের ওপর কটন বাড দিয়ে মেখে দিলে তা সাধারণত তরুণদের ব্রণ দূর করতে কাজে আসে। টি ট্রি অয়েল একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক, যা কিনা ত্বকের জীবাণু দূর করার মাধ্যমে ব্রণ ভালো করে। এছাড়া লেবুর রসও ত্বকের জন্য বেশ কাজে আসে।
৩) ব্রণের উপদ্রব বেশি হলে ডাক্তার দেখান
তরুণ-তরুণীরা ব্রণের বিষয়ে বিব্রত থাকে, তারা কারও সাথেই এ নিয়ে কথা বলতে চায় না। কিন্তু ব্রণের উপদ্রব বেশি হলে ত্বকের ডাক্তার অর্থাৎ ডার্মাটোলজিস্ট দেখানো উচিত। নয়তো স্থায়ী দাগ পড়ে যেতে পারে মুখে।
৪) জেনে নিন কী ধরণের ব্রণের উপদ্রব হচ্ছে
কিছু কিছু ব্রণ ত্বকের ইনফেকশনের চিহ্ন। তাই এগুলো সারাতে সময় বেশি লাগে। মূলত ৫ ধরণের টিনেজ অ্যাকনে আছে-
কমেডোন- এ ধরণের ব্রণকে আমরা চিনি হোয়াইটহেডস বা ব্ল্যাকহেডস নামে। এগুলোতে তেমন জ্বালাপোড়া বা ব্যথা হয় না। ত্বকের রোমকূপ আটকে গেলে কমেডোন তৈরি হয়। এর ভেতরে জীবাণু ঢুকে গেলে তখন বড় ব্রণ তৈরি হয়।
প্যপিউল- রোমকূপ আটকে গিয়ে যখন এতে বেশি ময়লা আটকে যায়, তখন তা লালচে ফোলা ব্রণের আকার ধারণ করে। একেই প্যাপিউল বলে।
পাস্টিউল- এগুলোকেই আমরা সাধারণত ব্রণ বলে চিনি। এগুলো হলো লালচে ব্রণ, যার ওপরের দিকে সাদা পুঁজ জমে থাকে।
নডিউল- নডিউল বেশ তীব্র এক ধরণের ব্রণ। এগুলো ত্বকের ভেতরের দিকে শক্ত হয়ে থাকে এবং ক্ষতের মতো দেখা যায়।
সিস্টিক- সিস্টিক অ্যাকনেও বেশ গুরুতর। এগুলোও ত্বকের ভেতরের দিকে থাকে এবং এ থেকে ত্বকে দাগ হতে পারে। তবে তা শক্ত নয়, বরং এর ভেতরে পুঁজ থাকতে পারে।
শেষের দুই ধরণের ব্রণ দূর করতে ঘরোয়া উপায় বা সাধারণ ফেস ওয়াশ কাজ করে না, ডাক্তার দেখাতে হয়।
প্যপিউল- রোমকূপ আটকে গিয়ে যখন এতে বেশি ময়লা আটকে যায়, তখন তা লালচে ফোলা ব্রণের আকার ধারণ করে। একেই প্যাপিউল বলে।
পাস্টিউল- এগুলোকেই আমরা সাধারণত ব্রণ বলে চিনি। এগুলো হলো লালচে ব্রণ, যার ওপরের দিকে সাদা পুঁজ জমে থাকে।
নডিউল- নডিউল বেশ তীব্র এক ধরণের ব্রণ। এগুলো ত্বকের ভেতরের দিকে শক্ত হয়ে থাকে এবং ক্ষতের মতো দেখা যায়।
সিস্টিক- সিস্টিক অ্যাকনেও বেশ গুরুতর। এগুলোও ত্বকের ভেতরের দিকে থাকে এবং এ থেকে ত্বকে দাগ হতে পারে। তবে তা শক্ত নয়, বরং এর ভেতরে পুঁজ থাকতে পারে।
শেষের দুই ধরণের ব্রণ দূর করতে ঘরোয়া উপায় বা সাধারণ ফেস ওয়াশ কাজ করে না, ডাক্তার দেখাতে হয়।
৫) সাবধানে মুখ ধুতে হবে
বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত মুখ ধোয়াটাও অনেক সময়ে ব্রণের কারণ হতে পারে। আলতো হাতে দিনে কয়েক বার কোমল সাবান বা ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত। মুখ ধোয়ার জন্য কুসুম গরম পানি এবং একটি তোয়ালেও ব্যবহার করতে পারেন।
Post a Comment